1. dainiklalmoniralolive@gmail.com : দৈনিক লালমনির আলো : দৈনিক লালমনির আলো
  2. info@www.dainiklalmoniralo.live : দৈনিক লালমনির আলো :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
পাটগ্রামে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড নোয়াখালী ২ সেনবাগ আসনে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপি’র নেতা আব্দুল মান্নান আমিন আমিন ধ্বনীতে কান্নায়, এতিমের মুখে হাসি- কালীগঞ্জে হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া মিলাদ মাহফিল ভূরুঙ্গামারীতে কিশোর গ‍্যাং সদস্যের আক্রমণে ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী আহত, থানায় মামলা মানিকপুর ঈদগাহের উন্নয়নে অনুদান দিলেন মানিকপুরে কৃতি সন্তান সৈয়দ হারুন এমজেএফ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশে সীমান্তে উত্তেজনা কালীগঞ্জে বসত ঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা দেবরের অন্ডকোশ টিপে হত্যার চেষ্টা বড়ো ভাবির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, শত শত পরিবার পানি বন্দী । অফিস না করেই মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে সেনবাগের কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মকর্তারা ।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশে সীমান্তে উত্তেজনা

এবি সিদ্দিক, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি।।
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

এবি সিদ্দিক, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি।।

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। উপজেলার ধবলসুতী ৮২৯ নম্বর মেইন পিলার দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারত সীমান্তের ফুলকা ডাবরি এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক এই ড্রোন পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) আনুমানিক সকাল ১০টার দিকে একটি ড্রোন বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করতে দেখে সীমান্তের লোকজন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ড্রোনটি পরমুহূর্তে চলে যায়। এভাবে প্রায় আসে আবার যায়। এর আগে বিজিবির টহলরত দল সরাসরি ড্রোন দিয়ে মহড়া চালাতে দেখলেও কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকি ড্রোনটি বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে তথ্য সংগ্রহ করে চলে যাওয়ার পরও বিজিবি নীরব ভূমিকা পালন করেছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা শামীম আল মারুফ ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে লিখেন ‘ভারতীয় ক্যাম্প ফুলকা ডাবরি এর অধিনস্ত বিএসএফ কর্তৃক ড্রোন ক্যামেরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভিডিও ধারণ করে নিয়ে যায়। ৮২৯ মেইন পিলার হতে বাংলাদেশের ভিতরে প্রবেশ করে ড্রোন। আজ প্রথম নয়, এখন পর্যন্ত ১০ দিন ড্রোন আসে। দুর্ভাগ্যক্রমে এটার কোনো প্রমাণ দিতে পারে না স্থানীয়রা। যার ফলে এটার কোনো প্রতিবাদ করেনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
স্থানীয় জনগনের দাবী, এভাবে ড্রোন আসা বন্ধ করা জরুরী। অনতিবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান কামনা করেন স্থানীয়রা। আমি জানি না, আমার বার্তা কতটুকু পৌছাবে, তবে এতটুকুই বলবো, আমাদের দেশের উপর ভারতীয় ড্রোন ক্যামেরা আর যেন প্রবেশ না করে, তার জন্য বিজিবি দপ্তরে অনুরোধ রাখলাম।’

সীমান্তে বসবাসকারী স্থানীয় এক যুবক বলেন, “আমরা প্রতিদিন বৈদ্যুতিক খুঁটির আলো আর ড্রোনের ভয়ে থাকি। সরকার যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে আমরা নিজেরাই প্রতিবাদ নামবো।”

এলাকাবাসী আরও জানান, সীমান্তের জিরো লাইনে ইলেকট্রিক তার দিয়ে সীমানা থেকে মাত্র ৫০ গজের মধ্যে ভারত বৈদ্যুতিক ল্যাম্প পোস্ট স্থাপন করেছে। এসব ল্যাম্পপোস্ট থেকে তীব্র আলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ এলাকায় পড়ে, যা রাতের বেলা স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনযাত্রা ব্যাহত করার পাশাপাশি ফসলেরও ক্ষতি করছে। এই আলোকসজ্জা বিএসএফ’র জন্য সুবিধাজনক হলেও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে।

এবিষয়ে পাটগ্রাম ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য তবিবর রহমান জানান, ড্রোন আসার বিষয়টি বিজিবি আগে থেকে অবগত ছিল। এর আগের ক্যাম্প কমান্ডারের কাছ থেকে জেনেছিলাম যে ভারত ড্রোন পাঠিয়েছিল।

এবিষয়ে ৬১ বিজিবির সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার দাশ জানান, আমাদের বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন যে ওড়ানো হচ্ছে সে বিষয়ে অবগত হয়েছি। আমি বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করবো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট